নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামা’আতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের (জেএমবি) তিন সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে তিনটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ও একটি বাটন মোবাইল জব্দ করা হয়েছে। গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন— মো. মফিদুল ইসলাম, মো. বুলবুল ইসলাম বাবলু ও মো. লাভলু ইসলাম।
দুই সহোদরকে ‘ক্লার্ক ও পিয়ন’ পদে চাকরি দেওয়া কথা বলে তাদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া প্রতারক রিফাত হাসানের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সোমবার রাজধানীর রমনা থানায় ভুক্তভোগী শহীদুল ইসলাম বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন। মামলায় শহীদুলের ভাই, রফিকুল, বরিশালের মো.
বাজারে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বেড়েছে। সে অনুযায়ী সবজির দাম কমার কথা। কিন্তু কমেনি। উলটো বেড়েছে তিনগুণেরও বেশি। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর কারণে যৌক্তিকভাবে সবজির দাম বাড়ার কথা প্রতি কেজিতে ১১ পয়সা। কিন্তু বাস্তবে বেড়েছে ৩৬ পয়সা পর্যন্ত। গত ৩ নভেম্বর
ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা। ‘রাতের রঙ্গশালার রানি’। মডেলিংয়ের আড়ালে অপরাধ সাম্রাজ্যে বিচরণ তার। আন্ডারওয়ার্ল্ড কানেকশনে অস্ত্র কারবার থেকে শুরু করে মাদকের জমজমাট বাণিজ্যের অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। ধনাঢ্য পরিবারের সদস্যদের নিজের মাদকের আসরে ডেকে গোপন ছবি তুলে ব্ল্যাকমেইল করত সে। তার
শুধু গরুর পেটে করে ইয়াবা নয়, হীরার ও স্বর্ণের চালানও আনতেন বিতর্কিত মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা ও তার অন্যতম সহযোগী মিশু হাসান। মিশুর মাধ্যমে ইয়াবা, হীরা এবং সোনার চালান আনা হলেও বিক্রির মূল কাজটা করেন পিয়াসা নিজেই। রাজধানীর উপকণ্ঠে সান
জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ নামের একটি ভুঁইফোড় সংগঠন গড়ে তুলে সংগঠনের সভাপতি দাবিদার মনির খান ওরফে দর্জি মনিরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিতর্কিত ব্যবসায়ী নেতা হেলেনা জাহাঙ্গীরের পর এই ভুঁইফোঁড় নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। একসময় দর্জির দোকানে কাটিং মাস্টারের কাজ করতেন
বিতর্কিত মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা ও মৌ আক্তার গ্রেফতারের পর গ্রেফতারের তালিকায় শোবিজ জগতের আরও অনেকের নাম রয়েছে। এছাড়া গ্রেফতার তালিকায় রয়েছে অর্ধশতাধিক হাইপ্রোফাইল ব্যক্তি। রাজধানীর বারিধারার বাসায় গত রোববার রাতে অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্যসহ আলোচিত মডেল পিয়াসাকে আটক করা হয়।
বিতর্কিত মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসার সহযোগী ও বিজনেস পার্টনার মিশু হাসানকে গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশ ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। মঙ্গলবার রাতে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা ও অস্ত্রসহ তাকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় মিশুর এক সহযোগীকেও গ্রেফতার করা হয়। সূত্র জানা গেছে, পিয়াসা
রাজধানী ঢাকার পৃথক তিন এলাকা থেকে তিন তরুণীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে মতিঝিল থানাধীন হোটেল ফাইভস্টার থেকে সালমা (১৯), শনিরআখড়া এলাকা থেকে তাসমিম (১৬) ও ভাটারা থানাধীন এলাকা থেকে সালমা (২৩) নামের এক তরুণীর লাশ উদ্ধার করা হয়।
বিতর্কিত মডেল পিয়াসা মাহবুব গ্রেফতার হওয়ার পর এবার র্যাবের হাতে ধরা পড়েছে তার অন্যতম সহযোগী মিশু হাসান। উদ্ধার করা হয়েছে প্রায় ১৫ কোটি টাকা মূল্যের ফেরারি ব্র্যান্ডের গাড়ি। যার মালিক তিনি। মিশু শুধু বিদেশে থেকে আমদানি নিষিদ্ধ দামি ব্রান্ডের গাড়িই